আমাদের সমাজ ব্যবস্থা এখন কিসের রূপ নিচ্ছে তা বুঝতে পারছিনা। এটা কোনো রাজনৈতিক কুফল না আমাদের কারো পাপের ফসল সেই ব্যাপারটিও এখন বোধগম্য নয়। যেখানে ধর্মপ্রিয় ও শান্তশিষ্ট মানুষদের কলংকের কালিমা লেপন করে হরদম ঘোটা জাতিকে ভৎসনা করা হচ্ছে। সেখানে এরকম বিভাজিত সুর আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য কতখানি সুখর তা কারোর জন্য মোটেও ভালো ব্যাপার নয়। দেশের সংবিধানে ও আইনে কিছু বিষয়ের উপর বাধ্যবাধকতা আছে চাই তা রাজনীতিতে হোক আর নাগরিকদের কল্যাণের জন্য হোক। সংবিধানে রাজনৈতিক নেতা কর্মী ও সাধারণ নাগরিকের জন্য আলাদা কোনো আইন রচিত হয়নি। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য হয়ত কেউ একটু বেশি সুযোগ সুবিধা লাভ করতে পারেন। তবে এটা শুধু কর্তব্যের খাতিরে হতে পারে। সাম্প্রতিক কালে সেই সকল গতানুগতিক আইন যেন ক্ষমতার রাগব বোয়ালদের কাছে পিষ্ট। মনে হচ্ছে এখানে সুনির্দিষ্ট নিয়মীতির বালাই পর্যন্ত নেই। বক্তৃতা আর মুখরোচকময় উপমা দিলেই বেশ কাজ আর কিছু নয়। যার কারনে ক্রমশ: কিছু স্বার্থসিদ্ধির কাছে মানবতার বাণী এখন অস্তমিত।
বর্তমান কালে আমাদের যে বিষয়টি অন্তরে টনক নাড়ে তা হল গত কয়েক মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইডেন কলেজ এর মত নামিদামী শিক্ষাঙ্গন থেকে কিছু নামাজি শান্ত শিষ্ট মেয়েদেরকে কতিপয় বেনিয়া শব্দ ও বিভিন্ন অপরাধমূলক বাক্য ছুড়ে দিয়ে তাদেরকে অযৌক্তিকভাবে দোষী সাব্যস্ত করে ক্যাম্পাস থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু কেন তাদেরকে এরকম শাস্তি দেয়া হল?
অথচ সুনিদিষ্ট কোনো অভিযোগ না পেলে যেমন কাউকে শাস্তি দেয়াটা অন্যায় তেমনি এটা আমাদের সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। তবে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ দেখাতে পারেনি। বরঞ্চ অভিযোগ পাওয়া গেছে অভিযুক্তরা হল ও কলেজের ছাত্রলীগ নেত্রীদের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। জঙ্গী সংগঠনের সাথে জড়িত থাকার উপলক্ষে দাঁড় করানো মাত্র। এর মধ্যে র্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের পরিচালক লে. কর্ণেল জিয়াউল হাসান বলেছেন,‘ আটককৃত ছাত্রীদের বিরুদ্ধে জঙ্গিসম্পৃক্ততার কোনো প্রমাণ মেলেনি’। হল প্রক্টর বললেন অন্য কথা, ‘ভবিষ্যতে তারা হলের পরিবেশ বিনষ্ট করতে পারে এজন্য তাদেরকে বহিষ্কার করা হয়েছে’। এখন কথা হল,বর্তমান আধুনিক দুনিয়ায় খারাপ কাজের ছড়াছড়ির মাত্রা অত্যধিক,এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই বলে কিছু নামাজী শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে এরকম ভবিষ্যত সন্দেহের অবকাশ, আর সেই ভবিষ্যত অপরাধের জন্য অগ্রিম শাস্তি প্রদান, এটার মানে কি দাঁড়ায়? তাদের অভিযোগগুলো খন্ডন করলে আমাদের কাছে অনেক প্রশ্নের জন্ম নেয়। যদি প্রশাসন আদৌ সেখানে কোনো ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করে থাকে তবে সেটি হবে কারো আজ্ঞাবহ হওয়ার জন্য। কারণ, শুধু মাত্র নামাজ ও ধর্মের আচার ব্যবহার পালন করার দোহাই দিয়ে যদি কাউকে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখতে হয়,তবে যারা ক্যাম্পাসে অহরহ অনৈতিক ক্রিয়া কলাপে ব্যস্ত,উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়ার পরও কেন তাদের বিচার করা হচ্ছেনা।
৯০ শতাংশ মুসলমানের বাসভূমিতে এখানে মেয়েরা ধর্মীয় অনুভূতি সম্পন্ন শালীন পোশাক, বোরকা কিংবা হেজাব ধারণ করবে এটা খুবই স্বাভাবিক এবং এটা আমাদের সংবিধান স্বীকৃত। যে জায়গায় বিশ্বের অন্যান্য দেশের শিক্ষাঙ্গনে মেয়েরা তাদের ধর্মের স্বাধীনতা পায়, সেখানে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেয়েরা এ রকম পোশাক পরতে পারবেনা? তবে কি আমরা ভেবে নেব যে, আমাদের সোনার বাংলাতে আমরা নতুন কিছু আমদানী বা সৃষ্টি করতে যাচ্ছি?
আমরা কি ভূলে গেছি শিক্ষাঙ্গনে ছাত্রলীগ নেতা নেত্রীদের কান্ড কীর্তি? ঐ নামাজী মেয়েগুলোর আপাত: দৃষ্টিতে পর্দা, ধর্মীয় আলাপ আলোচনা করলে যদি মারাত্মক অপরাধী বলে সাব্যস্ত হতে হয়, তবে যে সংগঠনের নেত্রীরা সরাসরি টাকার বিনিময়ে দেহ ব্যবসায় জড়িত থাকার বিষয় প্রমাণিত (বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত) সীট বাণিজ্য, ভর্তি বাণিজ্য, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজী, ও কুরুচীপূর্ণ আচরণে বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ক্যাম্পাসে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের কাছে বরাবর নেতিবাচক ও আতঙ্কেও নাম। সেই জায়গায় তারা কেন পার পেয়ে যাচ্ছে? যেখানে ছাত্রলীগের কাজী নাসির উদ্দিন মানিকের মত নেতারা ধর্ষণের উপর সেঞ্চুরী করে শাস্তির বদলে পুরুস্কৃত হয়, কিছু ছাত্রী নামধারী বেশ্যা প্রকৃতির নেত্রীরা মন্ত্রী ও দলের উর্ধ্বতন নেতাদের বাসায় বাসায় গিয়ে রাতবিরাত নিজেদের বিলিয়ে দেয়, সেখান থেকে আমরা কিভাবে আগামী দিনের শেখ হাসিনা, সাহারা, দীপু মনি ও ইসমত আরাদের স্বপ্ন দেখি? আমাদের চোখে ও মুখে কি এতটুকু আত্মসম্মানবোধ নেই?
আমাদের পিতামাতারা আমাদের অনেক স্বপ্ন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে শিক্ষার্জনের পাঠান, আর আমরা এখানে এসে নিজেদেরকে বিলিয়ে দেই নীতি নৈতিকতা বিবর্জিত সাগরে। কোনো বাবা মা কি চাইবে তার আদরের মেয়ে রাজপথে, রাতের আধারে নিলর্জ্জতায় ডুবে যেতে, কিংবা শিক্ষার নামে মাদকতায় বিভোর হতে? আবার আমাদের বাবা মারা নিশ্চয়ই এটাও চাইবেনা যে, ক্যাম্পাস থেকে ডিগ্রীর বদলে আবু বকর, ফারুক, নোমানী, মহিউদ্দিনের মত লাশ হয়ে ফিরে যেতে।
শিক্ষকের কাছে ক্লাসের মেধাবী ছাত্র ও কম মেধাবী ছাত্র সবাই সমান। একজন শিক্ষক পারেন একটি নৈতিকতা সম্পন্ন জাতি গড়তে। এটা শুধু তার ঐকান্তিক চেষ্টা আর ইচ্ছার উপর সম্ভব। আর আমরা দেখলাম, সম্মানিত কয়েকজন শিক্ষকরা ছাত্রলীগের কতিপয় নেতা নেত্রীদের অঙ্গুলির ইশারায় সুনির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ ছাড়াই যেখানে তাদেরকে বহিষ্কার করার মত পিড়াদায়ক শাস্তি দিলেন, সেখানে তাদের ভুমিকা ও আত্মসম্মানবোধ নিয়েও আমাদের কাছে অনেক প্রশ্নের উদ্রেক হয়। যদি কারো ভয়ে তারা এরকম সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তাহলে এ জাতি হিসেবে আমাদের চিন্তা করা উচিত আমরা কোথায় আছি আর কি করার আছে।
জানা দরকার যে, মিথ্যাকে সত্যের উপর বেশিদিন ঠিকে রাখানো যায় না। আর হিংসা প্রতিহিংসাই ডেকে আনে। তাই সার্বিক দিক বিবেচনা করে আগামী সোনার বাংলাদেশ গড়ার জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা সকল উর্ধ্বতন ব্যক্তিবর্গসহ আমাদের সকলের উচিত নিজেদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ বজায় রাখা। আর এর মাধ্যমে একটি নীতি নৈতিকতা সম্পন্ন জ্ঞান ভিক্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করা।
বর্তমান কালে আমাদের যে বিষয়টি অন্তরে টনক নাড়ে তা হল গত কয়েক মাসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইডেন কলেজ এর মত নামিদামী শিক্ষাঙ্গন থেকে কিছু নামাজি শান্ত শিষ্ট মেয়েদেরকে কতিপয় বেনিয়া শব্দ ও বিভিন্ন অপরাধমূলক বাক্য ছুড়ে দিয়ে তাদেরকে অযৌক্তিকভাবে দোষী সাব্যস্ত করে ক্যাম্পাস থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কিন্তু কেন তাদেরকে এরকম শাস্তি দেয়া হল?
অথচ সুনিদিষ্ট কোনো অভিযোগ না পেলে যেমন কাউকে শাস্তি দেয়াটা অন্যায় তেমনি এটা আমাদের সংবিধানের সাথে সাংঘর্ষিক। তবে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ দেখাতে পারেনি। বরঞ্চ অভিযোগ পাওয়া গেছে অভিযুক্তরা হল ও কলেজের ছাত্রলীগ নেত্রীদের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। জঙ্গী সংগঠনের সাথে জড়িত থাকার উপলক্ষে দাঁড় করানো মাত্র। এর মধ্যে র্যাবের ইন্টেলিজেন্স উইংয়ের পরিচালক লে. কর্ণেল জিয়াউল হাসান বলেছেন,‘ আটককৃত ছাত্রীদের বিরুদ্ধে জঙ্গিসম্পৃক্ততার কোনো প্রমাণ মেলেনি’। হল প্রক্টর বললেন অন্য কথা, ‘ভবিষ্যতে তারা হলের পরিবেশ বিনষ্ট করতে পারে এজন্য তাদেরকে বহিষ্কার করা হয়েছে’। এখন কথা হল,বর্তমান আধুনিক দুনিয়ায় খারাপ কাজের ছড়াছড়ির মাত্রা অত্যধিক,এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই বলে কিছু নামাজী শিক্ষার্থীদের ব্যাপারে এরকম ভবিষ্যত সন্দেহের অবকাশ, আর সেই ভবিষ্যত অপরাধের জন্য অগ্রিম শাস্তি প্রদান, এটার মানে কি দাঁড়ায়? তাদের অভিযোগগুলো খন্ডন করলে আমাদের কাছে অনেক প্রশ্নের জন্ম নেয়। যদি প্রশাসন আদৌ সেখানে কোনো ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করে থাকে তবে সেটি হবে কারো আজ্ঞাবহ হওয়ার জন্য। কারণ, শুধু মাত্র নামাজ ও ধর্মের আচার ব্যবহার পালন করার দোহাই দিয়ে যদি কাউকে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখতে হয়,তবে যারা ক্যাম্পাসে অহরহ অনৈতিক ক্রিয়া কলাপে ব্যস্ত,উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়ার পরও কেন তাদের বিচার করা হচ্ছেনা।
৯০ শতাংশ মুসলমানের বাসভূমিতে এখানে মেয়েরা ধর্মীয় অনুভূতি সম্পন্ন শালীন পোশাক, বোরকা কিংবা হেজাব ধারণ করবে এটা খুবই স্বাভাবিক এবং এটা আমাদের সংবিধান স্বীকৃত। যে জায়গায় বিশ্বের অন্যান্য দেশের শিক্ষাঙ্গনে মেয়েরা তাদের ধর্মের স্বাধীনতা পায়, সেখানে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মেয়েরা এ রকম পোশাক পরতে পারবেনা? তবে কি আমরা ভেবে নেব যে, আমাদের সোনার বাংলাতে আমরা নতুন কিছু আমদানী বা সৃষ্টি করতে যাচ্ছি?
আমরা কি ভূলে গেছি শিক্ষাঙ্গনে ছাত্রলীগ নেতা নেত্রীদের কান্ড কীর্তি? ঐ নামাজী মেয়েগুলোর আপাত: দৃষ্টিতে পর্দা, ধর্মীয় আলাপ আলোচনা করলে যদি মারাত্মক অপরাধী বলে সাব্যস্ত হতে হয়, তবে যে সংগঠনের নেত্রীরা সরাসরি টাকার বিনিময়ে দেহ ব্যবসায় জড়িত থাকার বিষয় প্রমাণিত (বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত) সীট বাণিজ্য, ভর্তি বাণিজ্য, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজী, ও কুরুচীপূর্ণ আচরণে বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ ক্যাম্পাসে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের কাছে বরাবর নেতিবাচক ও আতঙ্কেও নাম। সেই জায়গায় তারা কেন পার পেয়ে যাচ্ছে? যেখানে ছাত্রলীগের কাজী নাসির উদ্দিন মানিকের মত নেতারা ধর্ষণের উপর সেঞ্চুরী করে শাস্তির বদলে পুরুস্কৃত হয়, কিছু ছাত্রী নামধারী বেশ্যা প্রকৃতির নেত্রীরা মন্ত্রী ও দলের উর্ধ্বতন নেতাদের বাসায় বাসায় গিয়ে রাতবিরাত নিজেদের বিলিয়ে দেয়, সেখান থেকে আমরা কিভাবে আগামী দিনের শেখ হাসিনা, সাহারা, দীপু মনি ও ইসমত আরাদের স্বপ্ন দেখি? আমাদের চোখে ও মুখে কি এতটুকু আত্মসম্মানবোধ নেই?
আমাদের পিতামাতারা আমাদের অনেক স্বপ্ন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে শিক্ষার্জনের পাঠান, আর আমরা এখানে এসে নিজেদেরকে বিলিয়ে দেই নীতি নৈতিকতা বিবর্জিত সাগরে। কোনো বাবা মা কি চাইবে তার আদরের মেয়ে রাজপথে, রাতের আধারে নিলর্জ্জতায় ডুবে যেতে, কিংবা শিক্ষার নামে মাদকতায় বিভোর হতে? আবার আমাদের বাবা মারা নিশ্চয়ই এটাও চাইবেনা যে, ক্যাম্পাস থেকে ডিগ্রীর বদলে আবু বকর, ফারুক, নোমানী, মহিউদ্দিনের মত লাশ হয়ে ফিরে যেতে।
শিক্ষকের কাছে ক্লাসের মেধাবী ছাত্র ও কম মেধাবী ছাত্র সবাই সমান। একজন শিক্ষক পারেন একটি নৈতিকতা সম্পন্ন জাতি গড়তে। এটা শুধু তার ঐকান্তিক চেষ্টা আর ইচ্ছার উপর সম্ভব। আর আমরা দেখলাম, সম্মানিত কয়েকজন শিক্ষকরা ছাত্রলীগের কতিপয় নেতা নেত্রীদের অঙ্গুলির ইশারায় সুনির্দিষ্ট কোনো প্রমাণ ছাড়াই যেখানে তাদেরকে বহিষ্কার করার মত পিড়াদায়ক শাস্তি দিলেন, সেখানে তাদের ভুমিকা ও আত্মসম্মানবোধ নিয়েও আমাদের কাছে অনেক প্রশ্নের উদ্রেক হয়। যদি কারো ভয়ে তারা এরকম সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তাহলে এ জাতি হিসেবে আমাদের চিন্তা করা উচিত আমরা কোথায় আছি আর কি করার আছে।
জানা দরকার যে, মিথ্যাকে সত্যের উপর বেশিদিন ঠিকে রাখানো যায় না। আর হিংসা প্রতিহিংসাই ডেকে আনে। তাই সার্বিক দিক বিবেচনা করে আগামী সোনার বাংলাদেশ গড়ার জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা সকল উর্ধ্বতন ব্যক্তিবর্গসহ আমাদের সকলের উচিত নিজেদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে শিক্ষাঙ্গনে শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ বজায় রাখা। আর এর মাধ্যমে একটি নীতি নৈতিকতা সম্পন্ন জ্ঞান ভিক্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত করা।